করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে দেশে শিগগিরই বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক ।
- ঢাকায় নিয়োগ দেবে জেন্টল পার্ক
- * * * *
- স্নাতক পাসে নিয়োগ দেবে আগোরা
- * * * *
- অভিজ্ঞতা ছাড়াই অফিসার নিচ্ছে নাসা গ্রুপ
- * * * *
- ৬৫ হাজার টাকা বেতনে নিয়োগ দেবে আশা
- * * * *
- স্নাতক পাসে ওয়ালটনে চাকরির সুযোগ
- * * * *
জাহিদ মালেক
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন যদি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পর করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ে তাহলে আবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয় হবে।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, করোনা থেকে সুরক্ষায় আপাতত গণটিকা কার্যক্রম বন্ধ থাকছে। সারাদেশে ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রমের জন্য যথেষ্ট পরিমাণ টিকা হাতে এলেই আবারো গণটিকা কার্যক্রম শুরু হবে।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, এখন আমাদের স্বাস্থ্যবিধি, টিকা আর মাস্কেই ভরসা করতে হবে। তিনি বলেন, মানুষের জীবন ও জীবিকার তাগিদেই মহামারী করোনাভাইরাস সংক্রমণরোধে টানা ১৯ দিন চলা বিধিনিষেধ তুলে নেয়া হয়েছে।
করোনাভাইরাস প্রতিষেধক টিকা নেয়ার বয়সসীমা কমিয়ে ১৮ বছর করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে বয়সসীমা কমানোর ব্যাপারে শুক্রবার (২৩ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলমকে নির্দেশনা দিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক আশংকা প্রকাশ করেছেন, লকডাউনের সময় স্বাস্থ্যবিধি না মানলে দেশে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে।
স্বাস্থ্যবিধি মেলে চললে লকডাউন প্রয়োজন হবে না। তবে কিছু পরামর্শ সরকারকে আমরা দিয়েছি। আমরা নই, লকডাউন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।
বাংলাদেশে করোনার ‘নতুন ধরনের’ ১০ রোগী শনাক্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেন, ‘আমাদের বিজ্ঞানীরা প্রতিনিয়ত করোনার নতুন স্ট্রেইন (ধরন) নিয়ে গবেষণা করছেন এবং এ পর্যন্ত ১০ জনকে পেয়েছেন। তারা ইউরোপ থেকে আগত।’
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাত করোনা ভ্যাকসিন প্রদানে এখন পর্যন্ত যথেষ্ট সফলতা দেখিয়েছে। তিনি বলেন, ‘ভ্যাকসিন প্রদানে বিশ্বে বহু দেশ এখনও হিমশিম খাচ্ছে।
চলতি মাসে সিরাম থেকে ৫০ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন পাওয়ার কথা রয়েছে। তারা দিয়েছে ২০ লাখ। এজন্য বাকি ডোজ পেতে সিরাম ইনস্টিটিউটকে চাপ দেয়া হচ্ছে।